কালো চা পান করলে ভাল থাকবে কিডনি!
কালো চা পান করুন কিডনি সমস্যা থেকে বাঁচুন। ভাবছেন কোথায় পাবেন এই কালো চা আর দামই বা কতো?
চিন্তা নেই। এই চা আপনার ঘরেই
আছে।
কিভাবে? আপনি প্রতিদিন যে চা পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খাচ্ছেন ওই চা পাতা হলেই চলবে। শুধু তৈরির প্রক্রিয়াটা একটু ভিন্ন হতে হবে। আর এই চা পান করতে হবে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে। এভাবে ১২-১৫ দিন ঘুম থেকে উঠে পান করতে হবে। যা বছরে একবার খেলেই চলবে।
আর এই চা খেলে ছোট খাট কিডনি সমস্যা কোনো রকম ওষুধ ছাড়াই সেরে যাবে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে কালো চা পান করার আগে এবং পান করার পর ১৫ মিনিট পর্যন্ত পানি পান করবেন না বা কিছু খাবেন না।
প্রথমে এককাপ পরিমাণ পানি দিন পাত্রে। এবার দিন আপনার ঘরে থাকা চা পাতা থেকে এক চা চামচ পরিমাণ পাতা। তারপর ফুটাতে থাকুন। যখন পানি কমে অর্ধেকে আসবে, তখন পাত্রটি নামিয়ে নিন। তারপর ছেকে নিন কাপে। এই ফুটন্ত গাঢ় কালো রঙের লিকারের
সঙ্গে সাধারণ খাওয়ার পানি ঢেলে (ফ্রিজের নয়) কাপটা ভরে ফেলুন। এবার পান করুণ কুসুম গরম কালো চা।
তবে এটি রেখে দেবেন না, সঙ্গে সঙ্গে পান করলে সবচেয়ে ভাল। এভাবে ১২-১৫ দিন ঘুম থেকে উঠে পান করুন।
কালো চা পান করতে একটু তেঁতো লাগবে। প্রথম দিন একটু কষ্ট হতে পারে পান করতে। তাই পান করার পর বমি বমি লাগলে মুখে লবঙ্গ বা অল্প চিনি রেখে দিন। আর কষ্ট করেই পান করুন। অবশ্যই সকালে খালি পেটে পান করবেন।
যারা কিডনির অসুখে ভুগছেন তাদের জন্য এটি উপকারী তো বটেই।
আবার সুস্থ ব্যক্তিরাও বছরে ১৫ দিন বিশেষ করে শীতকালে এই কালো চা পান করার অভ্যাস করলে কিডনির সমস্যা চিরতরে ভুলতে পারেন।
৩ দিন পর থেকেই খেয়াল করুন প্রশ্রাবের রঙের দিকে। বেশ স্বচ্ছ হয়ে যাচ্ছে আপনার প্রশ্রাব। মানে আপনার কিডনি আগের চেয়ে অনেক বেশি ভালো কাজ করছে।
প্রতিবছর একবার করে টানা ১৫ দিন পান করতে পারেন এই কালো চা। এতে ছোটখাটো কিডনি সমস্য সেরে যাবে অন্য কোনো ওষুধ ছাড়াই।
একটি গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে, যে দেশের মানুষ যতো বেশি কালো চা পান করেন, সে দেশের মানুষ ততো কম বিপাকীয় সমস্যায় আক্রান্ত।
৫০টি দেশের মানুষের কালো চা পানের অভ্যাসের ওপর ভিত্তি করে এ রিপোর্ট দিয়েছেন গবেষকরা।
গবেষণায় দেখা গেছে, আয়ারল্যান্ডের মানুষ সবচেয়ে বেশি কালো চা পান করেন। সেখানে একজন মানুষ ১ বছরে গড়ে ২ কেজি পরিমাণ চা পান করে থাকেন। এরপরই রয়েছে বৃটেন ও তুরস্ক। এ তিনটি দেশেই টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা তুলনা মূলক ভাবে কম।
অন্য দিকে ব্রাজিল, মরক্কো ও মেক্সিকোয় কালো চা পানের হার
কম। সেখানে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের
সংখ্যাও তুলনা মূলক ভাবে বেশি।
বৃটিশ মেডিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত এ গবেষণার ফলাফলে বলা হচ্ছে, বেশি চা পানের অভ্যাসের মাধ্যমে স্থূলতা ও টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকেও রেহাই পাওয়া সম্ভব।
বিভিন্ন রোগের সমূহ ঝুঁকিকে কমিয়ে দেয় কালো চা পানের অভ্যাস।
পরীক্ষা করে দেখুন, আপনি নিজেই অভিভূত হবেন। যতটা সম্ভব অন্যদের জানিয়ে দিন।
নিজে ভালো থাকুন, অন্যদের ভালো থাকায় সহায়তা করুন।
কালো চা পান করুন কিডনি সমস্যা থেকে বাঁচুন। ভাবছেন কোথায় পাবেন এই কালো চা আর দামই বা কতো?
চিন্তা নেই। এই চা আপনার ঘরেই
আছে।
কিভাবে? আপনি প্রতিদিন যে চা পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খাচ্ছেন ওই চা পাতা হলেই চলবে। শুধু তৈরির প্রক্রিয়াটা একটু ভিন্ন হতে হবে। আর এই চা পান করতে হবে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে। এভাবে ১২-১৫ দিন ঘুম থেকে উঠে পান করতে হবে। যা বছরে একবার খেলেই চলবে।
আর এই চা খেলে ছোট খাট কিডনি সমস্যা কোনো রকম ওষুধ ছাড়াই সেরে যাবে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে কালো চা পান করার আগে এবং পান করার পর ১৫ মিনিট পর্যন্ত পানি পান করবেন না বা কিছু খাবেন না।
প্রথমে এককাপ পরিমাণ পানি দিন পাত্রে। এবার দিন আপনার ঘরে থাকা চা পাতা থেকে এক চা চামচ পরিমাণ পাতা। তারপর ফুটাতে থাকুন। যখন পানি কমে অর্ধেকে আসবে, তখন পাত্রটি নামিয়ে নিন। তারপর ছেকে নিন কাপে। এই ফুটন্ত গাঢ় কালো রঙের লিকারের
সঙ্গে সাধারণ খাওয়ার পানি ঢেলে (ফ্রিজের নয়) কাপটা ভরে ফেলুন। এবার পান করুণ কুসুম গরম কালো চা।
তবে এটি রেখে দেবেন না, সঙ্গে সঙ্গে পান করলে সবচেয়ে ভাল। এভাবে ১২-১৫ দিন ঘুম থেকে উঠে পান করুন।
কালো চা পান করতে একটু তেঁতো লাগবে। প্রথম দিন একটু কষ্ট হতে পারে পান করতে। তাই পান করার পর বমি বমি লাগলে মুখে লবঙ্গ বা অল্প চিনি রেখে দিন। আর কষ্ট করেই পান করুন। অবশ্যই সকালে খালি পেটে পান করবেন।
যারা কিডনির অসুখে ভুগছেন তাদের জন্য এটি উপকারী তো বটেই।
আবার সুস্থ ব্যক্তিরাও বছরে ১৫ দিন বিশেষ করে শীতকালে এই কালো চা পান করার অভ্যাস করলে কিডনির সমস্যা চিরতরে ভুলতে পারেন।
৩ দিন পর থেকেই খেয়াল করুন প্রশ্রাবের রঙের দিকে। বেশ স্বচ্ছ হয়ে যাচ্ছে আপনার প্রশ্রাব। মানে আপনার কিডনি আগের চেয়ে অনেক বেশি ভালো কাজ করছে।
প্রতিবছর একবার করে টানা ১৫ দিন পান করতে পারেন এই কালো চা। এতে ছোটখাটো কিডনি সমস্য সেরে যাবে অন্য কোনো ওষুধ ছাড়াই।
একটি গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে, যে দেশের মানুষ যতো বেশি কালো চা পান করেন, সে দেশের মানুষ ততো কম বিপাকীয় সমস্যায় আক্রান্ত।
৫০টি দেশের মানুষের কালো চা পানের অভ্যাসের ওপর ভিত্তি করে এ রিপোর্ট দিয়েছেন গবেষকরা।
গবেষণায় দেখা গেছে, আয়ারল্যান্ডের মানুষ সবচেয়ে বেশি কালো চা পান করেন। সেখানে একজন মানুষ ১ বছরে গড়ে ২ কেজি পরিমাণ চা পান করে থাকেন। এরপরই রয়েছে বৃটেন ও তুরস্ক। এ তিনটি দেশেই টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা তুলনা মূলক ভাবে কম।
অন্য দিকে ব্রাজিল, মরক্কো ও মেক্সিকোয় কালো চা পানের হার
কম। সেখানে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের
সংখ্যাও তুলনা মূলক ভাবে বেশি।
বৃটিশ মেডিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত এ গবেষণার ফলাফলে বলা হচ্ছে, বেশি চা পানের অভ্যাসের মাধ্যমে স্থূলতা ও টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকেও রেহাই পাওয়া সম্ভব।
বিভিন্ন রোগের সমূহ ঝুঁকিকে কমিয়ে দেয় কালো চা পানের অভ্যাস।
পরীক্ষা করে দেখুন, আপনি নিজেই অভিভূত হবেন। যতটা সম্ভব অন্যদের জানিয়ে দিন।
নিজে ভালো থাকুন, অন্যদের ভালো থাকায় সহায়তা করুন।
0 Comments