Header Ads Widget

Responsive Advertisement

Ticker

6/recent/ticker-posts

কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা



সূচনা: 

১৯৫৬ সালের ৫ অক্টোবর বিকেলে কবি সুফিয়া কামালের তারাবাগস্থ বাসভবনের আঙ্গিনায় একটি গাছের নীচে মাদুর পেতে ১৪/১৫ জন মানুষের উপস্থিতিতে একটি ছোট্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সভাপতিত্ব করেছিলেন সেদিনের তরুন প্রগতিশীল মেধাবী অধ্যাপক ডঃ আব্দুল্লাহ আল-মূতী শরফুদ্দিন। আলোচনা হয়েছিল দেশের শিশু-কিশোরদের মননবিকাশ তথা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে। ঐ সভাতেই গঠিত হয়েছিল কচি-কাঁচার মেলা নামে একটি নতুন শিশু-কিশোর সংগঠন। প্রতিষ্ঠাতা পরিচালকের দায়িত্ব নিয়েছিলেন সেদিনের তরুন শিশু-সাহিত্যিক ও সাংবাদিক রোকনুজ্জামান খান। তিনি সে সময়ের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক সংবাদপত্র ‘ইত্তেফাক’ এর সাপ্তাহিক শিশু-কিশোরদের পাতা ‘কচি-কাঁচার আসর’ সম্পাদনা করতেন ‘দাদাভাই’ ছদ্মনামে। সে সুবাদে দেশের শিশু-কিশোরদের মধ্যে ‘দাদাভাই’ নামে তাঁর ব্যাপক পরিচিতি ছিল। নবগঠিত সংগঠনটিকে একটি প্রাণবন্ত আদর্শ শিশু-কিশোর আন্দোলনে পরিনত করার কার্যক্রমের সংগে যুক্ত ছিলেন তৎকালীন বাংলাদেশের বিশিষ্ট চিন্তাবিদ ও গুনীজনেরা, যাদের মধ্যে ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, কবি জসীম উদ্দীন, অধ্যাপক অজিত কুমার গুহ, পটুয়া কামরুল হাসান, ‘সওগাত’ সম্পাদক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, দৈনিক ইত্তেফাক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, শহীদ সাংবাদিক সিরাজউদ্দিন হোসেন, বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ডঃ কুদরত-ই-খুদা, শিশু সাহিত্যিক হাসান জান, সামাজিক-রাজনৈতিক সংগঠক এম.এ ওয়াদুদ, অধ্যক্ষ লুৎফুল হায়দার চৌধুরী, কবি ফয়েজ আহমেদ, গবেষক ও নাট্যকার ডঃ নাজমা জেসমিন চৌধুরী, শিক্ষাবিদ সেলিনা বানু, লাঠিখেলার যাদুকর ওস্তাদ সিরাজুল হক চৌধুরী প্রমুখ।

১৯৬৩ সালের ১৫ অক্টোবর কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা তৎকালীন সমাজকল্যান অধিদপ্তরের নিবন্ধন লাভ করে। কেন্দ্রীয় মেলার নিবন্ধন নম্বর ৯৭৩/১৯৬৩।

আদর্শ ও লক্ষ্য ঃ

সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সমাজসেবামূলক একটি শিশু-কিশোর সংগঠন হিসেবে কচি-কাঁচার মেলার আদর্শ ও লক্ষ্য হচ্ছে,

ক)    সাহিত্য, শিল্প-সংস্কৃতি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, খেলাধুলা এবং শিক্ষা-সমাজ উন্নয়নের প্রতি শিশু-কিশোরদের আগ্রহ সৃষ্টি করা;

খ)    উর্পযুক্ত ক্ষেত্রসমূহে শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণ ও চর্চার সুযোগ সৃষ্টি করা এবং উৎসাহ প্রদান;

গ)    শিশু-কিশোরদের প্রবণতা চিহ্নিত করে তদনুযায়ী তাদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধনে সহায়তা প্রদান;

ঘ)    শিশু-কিশোরদের শারীরিক গঠন ও মানসিক উৎকর্ষ অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করা;

ঙ)    সত্য, ন্যায় ও সুন্দরের সাথে পরিচিত করে শিশু-কিশোরদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা;

চ)    মাতৃভূমি এবং মাতৃভাষার প্রতি আগ্রহ ও ভালবাসা সৃষ্টির মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের মধ্যে দেশাত্মবোধ ও আত্ম-সম্মানবোধ জাগরিত করা;

ছ)    সমাজ ও মানুষের সাথে একাত্মতা সৃষ্টি, সমাজসেবার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি এবং দুঃস্থ মানবতার সেবায় উদ্ধুদ্ধ করা;

জ)    অন্যায়, অশিক্ষা, কুসংস্কার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের মধ্যে  মুক্তচিন্তার বিকাশ ঘটানো; 

ঝ)  নিজস্ব সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের সঙ্গে সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের বিজাতীয় সংস্কৃতি  ও অপসংস্কৃতির আগ্রাসন থেকে মুক্ত রাখা। 

কর্মসূচীঃ

বর্ণিত আদর্শ ও লক্ষ্য অর্জনের জন্য সাহিত্য, শিল্প-সংস্কৃতি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, খেলাধুলা এবং শিক্ষা-সমাজসেবা এই পাঁচটি ক্ষেত্রে কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ক্ষেত্র-ওয়ারী একটি নির্দেশক (Indicative) কর্মতালিকা দেয়া হলোঃ

ক)    সাহিত্য ঃ শিশু-কিশোরদের কবিতা, প্রবন্ধ, গল্প প্রভৃতি লেখা, পাঠ ও পর্যালোচনা, শিশুদের জন্য রচিত লেখা পাঠ, দেয়াল পত্রিকা ও পত্র-পত্রিকা প্রকাশ, রচনা শিক্ষা, পাঠাগার স্থাপন ও পরিচালনা ইত্যাদি।

খ)    শিল্প-সংস্কৃতি ঃ ছবি-আঁকা, সংগীত, নৃত্য ও নাট্য শিক্ষা কেন্দ্র পরিচালনা, বিচিত্রানুষ্ঠান, ছোটদের নাটক মঞ্চায়ন, জাতীয় ও সাংস্কৃতিক মনীষীদের স্মৃতিবার্ষিকী পালন, বিশেষ বিশেষ দিবস উদযাপন, ছবি আঁকা, নৃত্য, সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন, চিত্রকলা ও কারু-শিল্প প্রদর্শনী, আবৃত্তি, বক্তৃতা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা ইত্যাদি।

গ)    বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ঃ বিজ্ঞান কর্মশালা স্থাপন, বিজ্ঞানের সহজ বিষয়গুলোকে ছোটদের খেলার বিষয়ে রূপান্তর, বিজ্ঞান বিষয়ক লেখা প্রতিযোগিতা, বিজ্ঞান বিষয়ক আলোচনা সভা, ছোটদের উপযোগী কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মসূচি প্রণয়ন ও পরিচালনা, ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের আবিস্কার প্রদর্শনী ও উৎসাহ প্রদান প্রভৃতি। 

ঘ)    খেলাধুলা ঃ শরীরচর্চা, খেলাধুলাÑ বিশেষভাবে দেশীয় খেলাধুলার প্রশিক্ষণ ও পরিচালনা, খেলাধুলা প্রতিযোগিতার আয়োজন ও অংশগ্রহণ প্রভৃতি।

ঙ)  শিক্ষা-সমাজ উন্নয়ন ঃ নৈশ বিদ্যালয় পরিচালনা, স্বাক্ষরতার কর্মসূচী গ্রহণ, দরিদ্র শিশু-কিশোরদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা, ছোটদের ফাষ্ট এইড প্রশিক্ষণ, শাক-সবজি, ফুল ও ফলমূলের বাগান তৈরীতে উৎসাহ দান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাহায্য ও সেবা প্রদান, সমাজসেবা বিষয়ে ছোটদের প্রশিক্ষণ প্রদান, পরিবেশ সচেতনতা, শিশু অধিকার, বনভোজন, প্রসিদ্ধ স্থান পরিদর্শন প্রভৃতি।

উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম ও অবদানঃ

প্রশিক্ষন : কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা নিয়মিতভাবে শিশু-কিশোরদের নির্দিষ্ট সহ-শিক্ষা ক্রম বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। ছবি আঁকা, গান, নাচ, আবৃত্তি, উপস্থাপনা এবং কম্পিউটার বিষয়ে নিয়মিত ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া নাটক ও খেলাধুলার ওপর মাঝে মাঝে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। শিক্ষার্থীবৃন্দ জাতীয় এবং আর্ন্তজাতিক প্রতিযোগিতায় অনেক পুরস্কার পেয়েছে। বিশেষ করে ভারতের শংকর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় ১৯৬৩ সাল থেকে মেলার ছবি-আঁকা ক্লাসের শিক্ষার্থীরা অনেক স্বর্ণ পদক, রৌপ্যপদক সহ সম্মাননা অর্জন করেছে। টোকিও, লন্ডন, সিউল ও আঙ্কারায় বিভিন্ন সময়ে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় মেলার শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেছে এবং কৃতীত্বের স্বাক্ষর রেখেছে। নিয়মিত প্রশিক্ষণের পাশাপাশি অগ্রসর শিক্ষার্থীদের জন্য মাঝে মাঝে ওয়ার্কশপ বা কর্মশালার আয়োজন করা হয়। নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে দেশের কৃতীব্যক্তিগণ এসব কর্মশালায় প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন।

চর্চা ও প্রদর্শনী ঃ নিয়মিত প্রশিক্ষনে দক্ষতা অর্জনের পর শিক্ষার্থীদের চর্চার ব্যবস্থা করা হয় এবং উপস্থাপনা বা প্রদর্শনীর সুযোগ দেয়া হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে দর্শকদের সামনে শিক্ষার্থীরা গান ও নাচ পরিবেশন করে থাকে এবং নির্বাচিত ছড়া ও কবিতা আবৃত্তি করে শোনায়। এর মধ্য দিয়ে তাদের আত্মপ্রত্যয় বেড়ে যায়। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরাই উপস্থাপনা ও পরিচালনা করে থাকে। এতে তাদের নেতৃত্বগুনের বিকাশ ঘটে। উপযুক্ত অনুশীলনের পর শিক্ষার্থীরা নাটক মঞ্চস্থ করে থাকে। বিভিন্ন শিশু নাট্য প্রতিযোগিতায় মেলা কৃতীত্বের সাথে অংশ নিয়েছে। প্রথম অগ্রণীব্যাংক শিশু নাট্য প্রতিযোগিতায় মেলা প্রথম স্থান অধিকার করেছিল।

শিশু-অধিকার ঃ জাতিসংঘ ঘোষিত শিশু অধিকার বিষয়ে মেলার সদস্যরা নিজেরা শিক্ষাগ্রহণ করে এবং অন্য শিশু-কিশোরদের সচেতন করার কর্মসূচী গ্রহণ করে থাকে। নরওয়ের সহযোগিতায় কেন্দ্রীয় মেলা তিনসপ্তাহব্যাপী শিশু-অধিকার প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করেছিল। সেখানে কয়েক সহস্র শিশু ও অভিভাবক দর্শনার্থীর সমাগম ঘটেছিল। মেলা শিশু অধিকারের ওপর নাটক ও আলোচনাচক্রের আয়োজন করে থাকে।


শিশু পাঠগার ঃ কেন্দ্রীয় মেলায় ‘কাকলী পাঠগার’ নামে একটি শিশু পাঠাগার রয়েছে। শিশু-কিশোরেরা জ্ঞান অর্জন ও বিনোদনের জন্য পাঠাগারটি ব্যবহার করে। তাদের মধ্যে বই পড়া এবং গল্প বলার প্রতিযোগিতা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে আয়োজন করা হয়। এছাড়া মাসিক ভিত্তিতে স্বরচিত লেখা ও কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে।

খেলাধুলা ঃ শীতকালে শরীর চর্চ্চার প্রশিক্ষন দেয়া হয়। ব্রতচারি, লাঠিখেলা ও কাঠিনৃত্য শরীর চর্চার প্রধান উপজিব্য। এছাড়া প্রতিবছর ছোটদের ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়ে থাকে। মাঝে মাঝে ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শন এবং পিকনিকের আয়োজন করা হয়।

বিদেশ ভ্রমন ঃ মেলার শিশু-কিশোরেরা আমন্ত্রিত হয়ে বিদেশে শিশু-কিশোরদের সাথে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করেছে। মেলার শিশুরা নরওয়ে গিয়েছিল। আবার নরওয়ের শিশুরাও মেলায় ফিরতি সফরে এসেছিল। স্পেনের বার্সেলোনায় আন্তর্জাতিক শিশু-কিশোর শান্তি সম্মেলনে (Peace Camp) মেলার শিশু-কিশোররা যোগ দিয়েছিল।

অনুষ্ঠানাদি ঃ কচি-কাঁচার মেলা একুশে ফেব্রুয়ারি, স্বাধীনতা দিবস, বাংলা নববর্ষ, জাতীয় শোক দিবস, মেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী, জাতীয় শিশু দিবস, বিজয় দিবস নিয়মিতভাবে পালন করে থাকে। ঘটনার তাৎপর্য্য আলোচনা করা হয় এবং বিশেষ আঙ্গিকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। এছাড়া মেলার প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে শিল্পাচার্য্য জয়নুল আবেদিন, কবি জসিম উদ্দীন, ডঃ আব্দুল্লাহ-আল-মূতী শরফুদ্দিন, রোকুনুজ্জামন খান দাদাভাই ও কবি সুফিয়া কামালের জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়। সারাদেশ থেকে আগত শিশু-কিশোরদের সপ্তাহব্যাপী ক্যাম্প ‘আনন্দ মেলা’ অনুষ্ঠিত হয় শীতকালে।

সফল ব্যক্তিত্ব ঃ

শৈশব কৈশোর থেকে মেলার সংগে যুক্ত হয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠেছেন অনেক মানুষ। এদের মাঝে স্থানীয়ভাবে ও জাতীয়ভাবে সুপরিচিত এবং প্রসংশিত হয়েছেন অনেকে। জাতীয়ভাবে সফল ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন। এমন গুনীজনের মধ্যে রয়েছেন সাহিত্য ক্ষেত্রে ডঃ জাফর ইকবাল, রুবী রহমান, আসমা আব্বাসী, শাসমুজ্জামান খান, রবিউল হুসাইন, ডঃ মোস্তফা মজিদ, মোহাম্মদ মোস্তফা, মাহবুব তালুকদার, আনিসুল হক প্রমুখ; সঙ্গীতে পাপিয়া সরোয়ার, বুলবুল মহলানবীশ, সুবির নন্দী প্রমুখ; চিত্রাঙ্কনে শিল্পী রফিকুন্নবী (রনবী), শিল্পী হাশেম খান, শিল্পী আবুল বারক আলভী ও স্থপতি আব্দুস সালাম প্রমুখ; সাংবাদিকতায় শাহাদাত হোসেন, দিল মনোয়ারা মনু; অর্থনীতি অঙ্গণে ডঃ মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ প্রমুখ; প্রশাসনে ডঃ এ.টি.এম শামসুল হুদা, ডঃ এস.এ. সামাদ প্রমুখ; মানবাধিকার আন্দোলনে সুলতানা কামাল, শিরিন বানু মিতিল প্রমুখ।

স্থপনা ঃ

কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার কর্ম পরিচালনার জন্য ঢাকার ৩৭/এ সেগুনবাগিচায় একবিঘা জায়গার ওপর দশতলার ভিত্তি সহ চারতলা ভবনে ৩২০ আসনের একটি অডিটোরিয়াম, সুপরিসর ক্লাসরুম সহ সভাকক্ষ, সম্মেলন কক্ষ এবং একটি শিশু পাঠাগার রয়েছে। এছাড়া বহিরাঙ্গনে উন্মুক্তমঞ্চ সহ সুপরিসর উন্মুক্ত অঙ্গন রয়েছে। বহিরাঙ্গনে স্বল্প পরিসরে খেলাধুলা ও শরীরচর্চ্চার ব্যবস্থা রয়েছে। গেট সংলগ্ন দু’টি কক্ষ মেলার প্রশাসনিক কার্যলয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

Post a Comment

0 Comments

যে দোয়া পড়া সুন্নত কঠিন বিপদ থেকে বাঁচতে